Skip to main content

Posts

Showing posts from January, 2017

তারকাঁটার বেড়া ও সমস্যা

তারকাঁটার বেড়া একটি ভারত সরকারের বলিষ্ঠ পদক্ষেপ যা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তারকাঁটার বেড়া ভারতের নিরাপত্তার স্বার্থে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ   যে টা বাইরের শত্রুর অবাধে বিচরণের  সবচেয়ে বড় বাধা। একটি রাষ্ট্রের উন্নয়নের সাথে সাথে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করা একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। সুতরাং এই প্রক্রিয়াকে সহযোগিতা করা প্রত্যেকটি ভারতবাসীর দায়িত্ব-ও-কর্তব্য। তেমনি এই প্রক্রিয়ার অংশ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের sipahijala জেলার সোনামুড়া মহাকুমার N.C.Nagar গ্রাম পঞ্চায়েত। 6 বর্গকিমি পঞ্চায়েতের বেশিরভাগ অংশই বলা চলে সীমান্ত থেকে 300 মিটার সীমানার মধ্যে। এলাকার দুই থেকে তিন হাজার জনগণের অধিকাংশ সীমান্তঘেঁষা। এই পরিস্থিতিতে 2005 থেকে 2006 সালের দিকে N.C.Nagar পঞ্চায়েতে  তারকাঁটার বেড়ার কাজ শুরু হয়। প্রথমে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় বেড়ার কাজের কিছু ধাপ সম্পন্ন হয়েও যায়। তারপরে শুরু হয় বিপত্তি। যেইমাত্র এলাকাবাসী বুঝতে পারে কিছুদিন পরেই তাদের জীবনে নেমে আসবে ঘন অন্ধকার কারণ এরা কাজ সমাপ্ত হওয়ার পরই বাচ্চা- কাচ্চা , হান্ডি -পাতিল নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুর...

কৃমির সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ও নিস্তার (Worms infection control and save)

আপনার  নখ ছোট ও পরিচ্ছন্ন রাখুন । আপনার চারপাশ পরিচ্ছন্ন  রাখুন । সবসময়  পরিস্কার জল পান করুন । খাবার ঢেকে রাখুন । জুতো /চপ্পল পরুন। ফল ও সবজি পরিস্কার জল দিয়ে ধোবেন । খোলা জায়গায় কখনো মল ত্যাগ করবেন না। সবসময়  শৌচালয় ব্যবহার করুক । বিশেষ করে খাওয়ার আগে ও শৌচালয় ব্যবহারের পর আপনার হাত সাবান দিয়ে ধোবেন । যেহেতু কোনও কোনও শিশুকে দেখে অসুস্থ বলে মনে হয় না, তথাপি কেন সব শিশুকেই কৃমিমুক্ত করতে হবে?  সামাজিক বাতাবরণে কৃমি সংক্রমণচক্র নিয়ন্ত্রণের জন্য সব শিশুকে কৃমিমূক্ত করাটা আবশ্যিক । একটি শিশু দীর্ঘকাল কৃমি নিয়ে  থাকতে পারে, কিন্তু তার মধ্যে কোনও রোগের  বাহ্যিক  লক্ষণ  নাও দেখা যেতে পারে ।কিন্তু শিশুটির স্বাস্থ্য ,শিক্ষা, এবং সার্বিক বিকাশে এটা দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলতে পারে । সমস্ত শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কের জন্য কৃমিনাশক ঔষধ নিরাপদ  ও কার্যকর । কৃমিনাশক ঔষধ শিশুর সার্বিক শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সহায়তা করে ।                            ...

তাহলে আমাদের ভূমিকা কি?

                         পৃথিবীর অস্তিত্ব কি আসলে সংকটজনক?এই প্রশ্নটি আজ চিন্তাশীল মানুষের নিকট সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে ।সেই আদিম যুগ থেকে শুরু করে মানুষ বিভিন্ন প্রতিকূলতা কাটিয়ে আজকের পৃথিবীর রূপ দিতে পেরেছে ।মানুষ আজ টেকনোলজিকে প্রায় নিজের আয়ত্ত করে নিয়েছে ।টেকনোলজির সহায়তায় মানুষের জীবনযাত্রা আজ উন্নত থেকে উন্নতর পর্যায়ে পৌঁছে  গিয়েছে ।আজকের দিনে মানুষ প্রায় পৃথিবীর সমস্ত গুপ্তধনের দ্বার উন্মোচন করে ফেলেছে।এই অবস্থায় বর্তমান সভ্যতা টিকিয়ে থাকতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় ।তার পরেও আজকের দিনে পৃথিবীর যে অশান্ত পরিবেশ তা পৃথিবীর পূর্বের সমস্ত বর্বর যুগকেও হার মানাবে ।কারণ আজকের সভ্যতা পূর্বের সভ্যতা থেকে সকল প্রকার জ্ঞান বিজ্ঞানে অনেক উন্নত, অনেক পরিপোক্ত,অনেক মজবুত ।পূর্বের সভ্যতা একদিকে যেমন সৃষ্টি দেখেছে  কিন্তু আজকের সভ্যতা সৃষ্টি এবং ধ্বংস উভয় দেখেছে।তারপরেও এমন কেন?  চোখ বন্ধ করে একাগ্রচিত্বে চিন্তা করলে দেখা যায় চারদিকে শুধু হাহাকার, চারিদিকে শুধু মানুষে মানুষে ঘৃণা, চারিদি...

সফলতা কিভাবে অর্জন করা সম্ভব?

সাফল্য হচ্ছে মানুষের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ, , যা মানুষকে সবসময় সচল ও গতিশীল রাখে ।এক -একজন মানুষের নিকট সাফল্যের পরিভাষা এক একরকম ।সাফল্য কোন আকস্মিক ব্যাপার নয় ।এটি আমাদের মনোভাব বা দৃষ্টি ভঙ্গির ফল এবং সেই মনোভাব আমরা নিজেরাই নির্বাচন করি ।সুতরাং সফলতা আমাদের নিজেদের নির্বাচনের উপর নির্ভরশীল কোন আকস্মিকতার উপর নয় ।                       দেখা যায় একজন  মানুষ তার জীবনে একটার পর একটা বিপত্তি কাটিয়ে তার লক্ষ্যে পৌঁছতে সক্ষম হয় কিন্তু অন্যদিকে দেখা যায় আর এক জন ব্যক্তি শুধু প্রস্তুতি করতে করতেই জীবন কাটিয়ে দেয় ।সফলতা যেন অধরা  রয়ে যায় ।আসলে দেখা যায় একটা সফলতা যেন পরবর্তী সফলতার খুটি।আর অন্য দিকে দেখা যায় একটা ব্যর্থতা যেন পরবর্তী সফলতার বাধা ।তাই প্রত্যেকটা কাজ এমন ভাবে করা প্রয়োজন যেন তার থেকে আংশিক সফলতা ও পাওয়া যায় ।এজন্যই বুদ্ধিজীবীরা বলে যারা অসাধারণ মানুষ তারা সুযোগের অপেক্ষায় থাকে না, তারা প্রত্যেক কাজে যেন সুযোগ সৃষ্টি করার চেষ্টা করে আর যারা সাধারণ মানুষ তারা যেন সবসময় সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন, যার ফলে সু...